বাস্তব প্রবাসী বউয়ের পরকিয়া

বাস্তব প্রবাসী বউয়ের পরকিয়া

টিচার এর সাথে প্রবাসী বউ এর অবৈধ সম্পর্ক

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

পুরো ঘঠনা টা বলি.আমি অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র.

আমার নাম আকাশ.কলেজ কাছে হওয়াতে বাড়ীতে থেকেই পড়াশোনা করি.গ্রামে কয়েক টা টিউশনি করি.

টেউশনি করানো কোন ইচ্ছে ছিল না প্রথম.

আব্বা আম্মার চেচামেচিতে করতে হয়.

তাদের কথা টিউশন করলে কিছু টাকাও আসলো আর সময় ও কাটলো. পড়ে নিজেও চিন্তা করলাম,করলে মন্দ হয় না,তাই ৪টা ছাত্র পড়ানো শুরু করলাম,২টা কে বিকাল ৪টা থেকে ৬টার মধ্যে আর ২টা রাত ৭টার পরে. একটা মেয়ে আর ৩টা ছেলে.বেশ ভালই যাচ্ছে,টিউশনির ফলে গ্রামে ভাল সম্মান ও পাচ্ছি.আরো অনেকে পড়ানোর জন্য জোরাজুরি করে, সময়ের অভাবে পারি না.রাতে শেষে যে মেয়ে কে পড়াই ওর নাম মিলি,৫ম শ্রেণির ছাত্রী. বেশ ভাল পড়াশোনায়. ওর বাবা কুয়েত আছে,এক দেড় বছর পরপর আসেন.মেয়ে কে পড়ানোর কারণে ভাবির সাথে আমার ভাল একটা সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেছে.প্রায় সময় ই রাতে খেয়ে আসতে হয়. এভাবে মাঝে মধ্যে ভাবির সাথে গল্প করি, কখনো কখনো দুপুরে সময় পেলে তাদের বাড়ীতে যাই গল্প করি, বেশ ভালই চলছে. বেশ ফ্রী মাইন্ডের ভাবি, এভাবে আমরা বন্ধু হয়ে যাই,অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলি.এক দিন পড়াতে গিয়ে দেখি মিলি বাড়িতে নেই হঠাৎ তার মামা এসে ওকে নিয়ে গেছে ৩/৪ দিন পর আসবে,তো গিয়ে ভাবির সাথে গল্প করতে করতে রাত প্রায় ১১টা হয়ে গেলো, চাচা চাচি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ছে ১০ টার দিকে,আমার সামনেই উনাদের রাতের খাবার দিয়ে ছে ভাবি, আমি আর ভাবি এক সাথে বসে খেলাম আর গল্প করলাম. খাওয়ার পর চলে আসবো ভাবি বললো বসো না একটু পর যাবে, আমি বসলাম, তো গল্প করছি, এক সময় ভাবি জানতে চাইলো আমার কারো সাথে রিলেশন আছে কি না,আমি মিথ্যা বললাম, যে নেই, যদিও আমার একটা রিলেশন তখন ছিল, বেশি দিন হয় নি রিলেশন হয়েছে,এখনো বেশি ক্লোজ হয়নি আমরা. যাক এসব কথা,ভাবি বিশ্বাস করলো না, যে আমার রিলেশন নেই,আমি বললাম তুমি বিশ্বাস না করলে কি করবো. তখন বিশ্বাস করলো, কিন্তু বললো তাহলে নিজেকে সামলাও কি করে, আমি বললাম কেন, সামলানো যাবে না কেন. বললো তুমি যা স্মার্ট ছেলে,আর রাগ না করলে একটা কথা বলি, আমি বললাম বলো, আসলে তুমি অনেক হট,আমি হেসে বললাম আমি হট হলে তো যে কোন মেয়ে এত দিনে আমার কাছে নিজে কে উৎসর্গ করতো.? তখন ভাবি বললো তুমি কি করে বুঝবে কোন মেয়ে তোমায় চায় ? চাইতেও তো পারে কেউ, হয় তো বলে না, লজ্জা বা ভয়ে, তখব আমি বললাম ভাবি আমি একটা কথা বলি, কিছু মনে করবে না তো.? ভাবি বলো. আচ্ছা তুমি কিভাবে এত দিন ধরে একা থাকছো, ভাই ছাড়া,ভাবি মুখ কালো করে,বললো কি করবো বাধ্য হয়ে থাকতে হয়, ভাবি তুমিও কিন্তু অনেক হট, ভাবি তাই, আমি হুম, কিভাবে এত দিন ধরে পারছো, ইচ্ছে করে না ভাই কে কাছে পেতে,? ভাবি ইচ্ছে করবে না কেন, অনেক খারাপ লাগে, কি করবো, থাকতে হবে তো. আমি জিজ্ঞেস করলাম তোমার কি বয়ফ্রেন্ড আছে, ভাবি দুর মাথা খারাপ,আমার বয়ফ্রেন্ড থাকবে, আমি তাহলে কি করে থাকো, ভাবি অনেক কষ্ট হয় তবুও থাকতে হয়,ভাবি একটা কথা বলি সত্যি সত্যি জবাব দিবে, রাগ না করে, ভাবি বলো,

তোমার কি সেক্স করতে হচ্ছে হয় না, ভাবি কিছু সময় চুপ করে রইলো, আমি সরি ভাবি, আসলে আমি ফ্রী মাইন্ডে বলে ফেলছি, সরি, ভাবি আরে না, রাগ করি নি, আমি বিবাহিত একটা মেয়ে আমার বেশি হচ্ছে হয় কিন্তু নিজেকে সামলাতে অনেক কষ্ট হয়,মাঝে মনে হয় কেন যে বিদেশি ছেলে বিয়ে করলাম, দেশি ছেলে হলে তো এখন কত আদর করতো,

আদর করতো, তখন কাদি একা একা, তখন আমি বললাম ভাবি আমরা কি বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড হতে পারি না,?ভাবি না যদি কেউ জানে সমস্যা হবে,আমি কে জানবে,? তুমি আমি ছাড়া অন্য কেউ জানবে না,আমি তোমার কষ্ট টা বুঝি তাই আমি তোমার কষ্ট কিছু টা হলে দূর করে দিতে চাই, ভাবি যদি পরে সমস্যা হয়, আমি কোন সমস্যা হবে না, আর আমরা তো পালিয়ে যাচ্ছি না, শুধু মাঝে মধ্যে তোমায় একটু সঙ্গ দিব,ভাবি কিন্তু. আমি কোন কিন্তু না আমি তোমায় চাই, বলে কিস করে ফেললাম, তখন ভাবিও আমায় টুটে কিস করলো, আমি সাথে সাথে ভাবিকে ঝরিয়ে ধরে লিপ কিসে সারা দিলাম, মুহুর্তে ই তার শরির টা শিহরিত হয়ে গেলো, বুক থেকে শাড়ী নামিয়ে আমার মনের ক্ষিদা মিটাচ্ছি তারপর আস্তে আস্তে আমি ভাবীর মধ্যে ডুবে গেলাম, যত সময় যাচ্ছে ভাবি কামুক হয়ে পড়ছে, আমিও তার ব্লাউজর হুক খুলে নামিয়ে দিলাম,কালো ব্রা পড়ে ছিল,সেটাও নামিয়ে পুরো শাড়ী খুলে পেটিকোট খুলে বিছানায় শুইয়ে দিলাম , ভাবি আমি দুজন ই সুখের সাগরে ফিদা হয়ে গেছি,মনে হচ্ছে একে অপরকে খেয়ে ফেলি, সে বলছে, আকাশ এত দিন তুমি কেন এসব বলোনি, তাহলে আগেই আমি তোমার কাছে নিজে কে সপে দিতাম, এত দিন ধরে আমি এমন একটা সময়ের খুজ করছি, আজ আমার স্বপ্ন বাস্তব অগ্রগতি চলছে, আমিও বললাম ভাবি আজ আমি তোমায় সেই সুখ দিব যা তুমি এত দিন শুধু কল্পনা করতে, আমি বললাম ভাবি ৬৯ করি চলো, বললো এটা কি আবার ,

😋😋......

  জান আমার হয়ে গেছে, এবার একটু থামো, আমি ভাবির কথায় কোন পাত্তা দিলাম না, আমি আমার আপন মনে চললাম, হঠাৎ আমারও চলে এলো, ভুরে আযান হলো তখন তার কাছ থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে ঘুৃম দিলাম, এভাবে অনেক দিন চললো।।


সমাপ্ত


সমাজে এইরকম অনেক ঘটনা আছে যা খুজ করলে সত্য ঘটনা পাওয়া যায় বা শুনা যায়।। যারা প্রবাসে থাকে কত কস্ট করে টাকা ইনকাম করে দেশে পাঠায় বউ পোলাপান এর জন্য।। আর সেই বউ রা একটু সুখের জন্য অন্য পর পুরুষের সাথে অবৈধ মিলামেশা করে পরকিয়া করে।। পরকিয়ার শেষ পরিনত হয় বিচ্ছেদ বা খুন দিয়ে সমাপ্ত।। তাই আসুন এখন থেকে আল্লাহ কে ভয় করি এবং পরকিয়া থেকে দুরে থাকি।। স্বামীর হক কখনও নস্ট করবেন না।। স্বামী র হক নস্ট করার ফলে বা পরকিয়া করার ফল আল্লাহ কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি হাদিসে দিয়ে রাখছে।।

 ধন্যবাদ..৷,


লেখাঃ -সাইদুল_ইসলাম