রহস্যময় গল্পের লিংক

রহস্যময় গল্পের লিংক

গল্প-রহস্যময়_ধ_র্ষ_ণ

প্রচুর ভাবে ১৮+এলার্ট - 

আমি ১৮ বছরের যু/ব/তী আমাকে প্রতি রাতে

ধ/র্ষ/ণের শিকার হতে হয়। আপনারা জা ভাবছেন তা কিন্তু নয় আমাকে ঘুমের মাঝে ধ/র্ষ/ণে/র শিকার হতে হয়। আমি যখন প্রথম ধ/র্ষ/ণে/র শিকার হই তখন আমি ঘুমের মাঝে অনুভব করি কেও একজন আমার শরীরে হাত বোলাচ্ছে আমি চিৎকার দিবো কিন্তু কোন ভাবে আমার গলা থেকে কোন শব্দ বের হচ্ছে না। আমাকে ধীরে ধীরে উ/লা/ঙ্গ করা হচ্ছে আমি আমার শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে চিৎকার করতে গেলাম কিন্তু কোন ভাবেই পারলাম না। আমি কোন ভাবে নড়া চড়া করতে পারছি না। কি হচ্ছে এটা আমার সাথে? এটা কি আমি সপ্নো দেখতেছি? আমার স্ত/ন গুলো এমন ভাবে চাপ দেওয়া হচ্ছে মনে হচ্ছে আমার দম এখনই বেরিয়ে যাবে আমার নিজের অজানতে আমার দু পা দু দিকে চলে যাচ্ছে আমার শরীরের উপর ভারি কিছু ওনুভাব করলাম আমাকে ঝাপটে ধরে ধ/র্ষ/ণ করতে শুরু করলো আমি ভালো ভাবে অনুভার করতে পারছি। কিন্তু আমার কিছুই করার নাই আমার অনেক কষ্ট হতে লাগলো। আমি কোন ভাবে সহ্য করতে পারছি না। অনেক গতির সাথে আমাকে ধ/র্ষ/ণ করতে থাকে। এই ভাবে ধ র্ষ ণ করা কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এই ভাবে চলতে থাকে কত সময় আমি নিজে ও জানি না। য/ন্ত্র/না সহ্য করতে না পেরে গ্যান হারিয়ে ফেলি। 

গ্যান ফিরতে আমি নিজেকে আবিষ্কার করে দেখতে পাই আমার পরনে কোন কাপড় নাই ফ্লরে পড়ে আছি আমার পুরো শরীর ব্যাথা নড়তে চড়তে অনেক কষ্ট হচ্ছে। আমি রুমের লাইট অন করার জন্য ধীরে ধীরে এগোতে থাকি আমি যখন রুমের লাইট অন করি আর যা দেখতে পাই তা দেখার জন্য মটে ও প্রস্তুত ছিলাম না। একি দেখচি আমি এটা কি ভাবে সম্ভব কেমন করে হলো এটা। রুমের দরজা তো বন্ধ রুমে তো কেউ আসে নাই? আমার সারা শরীরে আছড়ের দাগ আমার ঘাড়ে কামড়ে দা/গ আমার স্ত/ন দুটি লাল হয়ে আছে তার চতুর পাশে কামড়ের দাগ। হঠাৎ আমার চোখ পড়ে বিছনার দিকে সেটা আমি কোন ভাবে বিশ্বাস করতে পারছি না। কিছু ভেবে ওঠার আগেই হঠাৎ রুমের লাইট অফ হয়ে যায় আমি আমার শরীরের সমস্ত শক্তি এক করে চিৎকার দিতে যাব ঠিক তখনই দেখতে পাই......


আমি চিৎকার দিতে যাব ঠিক তখনই আমার গলা কেউ একজন চেপে ধরলো। আমি নিরুপাই হয়ে বসে পড়লাম। আমার শরীর ভয়ে ঘেমে পুরো ভিজে গেলো। হে বিধাতা এগুলো আমার সাথে কি হচ্ছে? হঠাৎই আমার রুমের লাইট জ্বলে উঠে। আমি মনের জোর বাড়িয়ে বিছানার দিকে এগোতে থাকি। আমার জামা কাপড় গুলো বিছানার ওপোর ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। আমি কোন ভাবে নিজেকে গুছিয়ে নিলাম। কিন্ত! বিছানার ওপোর রক্তের দাগ কিসের? আমি হাটতে পাছি না আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে বিছানায় রক্ত আসার কারণ বুঝতে আমার বাকি রইলোনা। আমাকে ধ/র্ষ/ণ করা হয়েছে এটাই তার নমুনা। আমার পা বেয়ে র/ক্ত গড়িয়ে পড়তেছে আমি কোন কিছু না ভেবে সোজা দরজা খোলার চেষ্টা করি। এই বেপারটা আমার মায়ের সাথে সেয়ার করবো কিন্তু আমি হাজার চেষ্টা করেও ব্যার্থ হলাম। আমি কোন ভাবে দরজা খুলতে পারছি না.. 


নিরুপায় হয়ে আমি আবার সুয়ে পড়ি কখনযে ঘুমিয়ে গেছি নিজে ও জানিনা। সকালে মায়ের ডাকে আমার ঘুম ভেঙে যায় জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি রোদে ঝল মল করছে দেহে প্রাণ ফিরে এলো। দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে মাকে জড়িয়ে ধরে কাদতে থাকি। 

মাঃ..কি হয়েছে কাদতেছিস কেন বলবিতো? আমার কান্না কোন ভাবেই যেন থামে না আমার কান্না শুনে বাড়ির সকলেই ছুটে আসে।আমি মাকে বলি মা দেখো আমার গায়ে কিসের দাগ। বিছানা কিভাবে এলোমেলো। মাঃ..কোই সবইতো ঠিক আছে আর তোর গায়ে তো কোন দাগ নাই। একি?! আমার গায়ের দাগ কোথায় মিলিয়ে গেলো। আর বিছানা সুন্দর ভাবে গোছানো আছে তাহলে রাতে জে আমার সাথে.... না না এটা কি ভাবে সম্ভব?! আমি তো আমার শরীরে ব্যাথা ওনুভাব করতে পারছি তাহলে দাগ গুলো কোথায় গেলো? মাঃ.. রাতে আজে বাজে সপ্ন দেখছিস তাই ভয় পেয়ে আছিস। না মা, সপ্ন না। আচ্ছা কি হয়েছে সব পরে শুনব এখন হাত মুখ ধুয়ে খেতে আয়। আমি বুঝতে পারলাম বিসয়টা হালকা ভাবে নিয়েছে। আমি হাত মুখ ধুয়ে হালকা পাতলা কিছু খাবার খেয়ে মাকে ডেকে বল্লাম মা আমাকে কেও একজন রাতে ধ/র্ষ/ণ করেছে। মা চমকে উঠলো। কিন্তু কি ভাবে? কে সে? তোর রুমে প্রবেশ করলো কি ভাবে? মা এটা কোন মানুষ না এটা একটা জ্বীন। কথাটা শুনে মা খিল খিল করে হেসে দিলো এতো বড় হইছিস এখনো বুঝলি না কোনটা ধ র্ষ ণ? আর কোনটা সপ্ন দোষ।ধুর পাগলি সর আমার অনেক কাজ আছে। মা আমার কোন কথায় পাত্তা দিলো না। আমার কিছু ভালো লাগছে না মন

ম/রা ভাবে বসে আছি। মাঃ.. কিরে কলেজে যাবিনা?? না মা। আজ ভালো লাগছে না। আচ্ছা তাহলে তুই বাসায় থাক আমি তোর খালাদের বাড়ি যাবো তোর বাবা ও যাবে। আচ্ছা মা তাড়াতাড়ি ফিরো এসো। একা একা কি আর করবো একটা বই নিয়ে পড়তে থাকি। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এলো কিন্তু মা বাবা কেউ এলো না। ফোন টা বেজে উঠলো মা তুমি এতো দেরি করছ কেন? মা আমাকে বললো মারে আজ আসতে পারবো না তোর খালা কোন ভাবে আসতে দিচ্ছে না কাল সকাল সকাল চলে আসবো। কিন্তু মা,,, কোন কিন্তু নয় তুই গেটে তালা দিয়ে রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়। এই বলে ফোন কেটে দিলো আমি সব কিছু শেষ করে শুয়ে পড়ি কোন ভাবেই ঘুম আসছে না গতকাল এর কথা বার বার মনে পড়ছে। আমি হঠাৎ দেখতে পায় আমার রুমের ভিতর একটা আলোর রাশী প্রবেশ করে পুরো ঘর আলোয় ভরে যাই। আমার শরীর আস্তে আস্তে অবশ হতে থাকে আমি কোন দিকে মুভ করতে পারছি না। গত রাতের মত আমার জামার ভিতর কার হাত ওনুভাব করছি। আমার যৌ ন অ*/ঙ্গে হাত বোলাচ্ছে। আমার কানে কেও একজন ফিস ফিস করে বলে ভয় পেওনা আমি তোমায় অনেক সুখ দিবো। তোমাকে আমি আমার রাজ্যের রানী করে রাখবো এই বলে আমার স্ত/ন গুলো চাপতে থাকে। আমি কিছু বলতে পারছি না আমার মুখে কোন শব্দ নাই। মনে হচ্ছে আমি শূন্যে ভাসছি। আমার জামা খুলে যাচ্ছে হঠাৎ আমার যৌ*/নঅ/*ঙ্গে.......!


হঠাৎ আমার যৌ/ন অ/ঙ্গে হাতের স্পস্য আনুভব করতে পারি। হাত সাধারণ মানুষের তুলনায় অনেকটা বড়ো। হাত এর স্পর্শে আমার শরীর শীর শীর করে উঠলো। আমার রুমটায় মিষ্টি একটা শুভাষ এসে ভরে গেলো। যে শুভাষ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। আমার স্ত/নে কেও একজ মুখ লাগিয়ে সাধ নিচ্ছে। আমার পরনের কাপড় ধীরে ধীরে খুলে যাচ্ছে। আমার দু পা দুদিকে চলে যাচ্ছে। আমি কোন ভাবে আমার পা গুলি একোত্রিত করতে পারছি না। আমি এটা ওনুভব করতে পারছি আমার দু পায়ের মাঝে কারও উপস্থিতি কিন্তু কাওকে তো আমি দেখতে পারছি না। আমার যৌ/ন অ/ঙ্গে হঠাৎই কোন একটা 


কিছুর প্রবেশ ওনুভাব করছি। কিন্ত,, যেটা অনুভব করতেছি সেটা আনেকটা বড় ও মোটা আমি অনেক জ/ন্ত্র/না পাচ্ছি আমি সয্য করতে পাচ্ছিনা। ধীরে ধীরে ধ-র্ষ-ণে-র গতি বাড়তে থাকে। আমার দু চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়তেছে কিন্তু মুখ থেকে কোন শব্দ উচ্চারণ হচ্ছেনা। আমার স্ত-ন দুটি অনেকটা শক্তি দিয়ে দিয়ে চাপ দেয়া হচ্ছে কি করে সইবো এতো কষ্ট কোন পাপের সাজা পাচ্ছি তা আমি নিজে ও জানি না। এ ভাবে কত সময় চলতে থাকে নিজে ও জানি না। হঠাৎই সেই সুভাষ কোথাই যেন মিলিয়ে গেল। আমার শরীর আস্তে আস্তে ছেড়ে দিলো সেই আলোর রশি জানালা দিয়ে বেরিয়ে দূর আকাশে মিলিয়ে গেল। আমি চিত হয়ে টান টান ভাবে বিছনাই সুয়ে আছি নিরবে অঝোরে চোখের পানি গড়িয়ে গড়িয়ে পড়তেছে। অনেক সময় ধরে কাদলাম। রুমের লাইট অন করি আর ঘড়ির দিকে তাকাই তখন সময় ছিলো রাত ৩ টা বেজে ৩০ মিনিট। আমি বস্ত্র হরণ ভাবে দাড়িয়ে আছি। আমার জামা কাপড় গুলি ফ্লোরে পড়ে আছে। আমার সমস্ত শরীরে বড়ো বড়ো হাত ও অ/ঙ্গু/লের ছাপ। স্ত/ন দুটি লাল টলমল করছে বড়ো বড়ো দাঁত এর কা/ম/ড়। জামা কাপড় পরে রুমের লাইট অন রেখে সুয়ে থাকি আর ভাবতে থাকি আমি কি এই য/ন্ত্র/ণা থেকে মুক্তি পাব না? রাতটা কোন ভাবে কেটে যাই। কাল হতেই মাকে ফোন দিয়ে ডেকে আনি আর বলি মা তোমায় গত কাল যে কথা গুলো বলছিলাম ওটা তুমি বিশ্বাস কর নাই,,। আজ ও আমার সাথে একই ঘটনা ঘটেছে তার পর সমস্ত ঘটনা মাকে খুলে বলি সব কথা সুনে মায়ের চোখ গুলো বড় বড় হয়ে যাই। মা আর কাল বি/ল/ম্ব না করে আমারে একটা তা/ন্ত্রিক এর কাছে নিয়ে যাই।

তা/ন্ত্রি/ককে সমস্ত ঘটনা খুলে বলি। তা/ন্ত্রিক সব কিছু সুনে চোখ বন্ধ করে অনেক সময় ধরে বসে থাকে। তার পর চোক খুলে যা বলে সেটা সুনে আমার মা জ্ঞা/ন হারিয়ে ফ্যালে। আমার সমস্ত শরীর অবশ হয়ে যাই আমি ঘামতে শুরু করি।

তা/ন্ত্রি/ক বলে আমার উপর সাতটা জ্বী/ন ভর করেছে তারা সব গুলো পালা ক্রমে আমাকে ধ/র্ষ/ণ করে

তা/ন্ত্রি/ক আরও বলে.......................... 


তা/ন্ত্রি/ক আরো বলে ওই সাতটা জ্বীন আমার উপর চালান কেরেছে। মা হাও মাও করে কেঁদে উঠে বলে

তা/ন্ত্রি/ক মসাই এই জ্বীনের হাত থেকে আমার মেয়েকে কি ভাবে বাচাবো? 

 তা/ন্ত্রি/কঃ -বলে এটা বড়ো কঠিন কাজ এর থেকে মুক্তি পেতে গেলে অনেক কঠিন সাধনা করতে হবে। মা বলে যতই বড়ো কঠিন সাধনা হোকনা কেন আমি আমার মেয়ের জন্য সব করতে পারি। 

তা/ন্ত্রি/কঃ- বলে ঠিক আছে আমি কিছু ম/ন্ত্র পড়া তাবিজ দিতেছি। একটা হাতে আর একটা কোমরে বেধে রাখবে আর সাত ঘাটের পানি দিয়ে রাতে ঘুমনোর আগে গোছল করে নিবে। আমি তা/ন্ত্রি/ক এর কথা মত রাতে ঘুমানোর আগে হাতে ও কমরে তাবিজ বেধে নিলাম আর সাত ঘাটের পানি দিয়ে গোছল করে ঘুমতে গেলাম। আমার শরীর অনেকটা দূ্র্বল থাকার কারণে আমি ঘুমিয়ে গেলাম। আমি গভির ঘুমে মগ্ন ঘুমের মাঝে কারও হাতের ছোয়া অনুভাব করতে পারছি। কেও যেন আমার কানে কানে বলছে তা/ন্ত্রি/ক এর কাছে গিয়েছিলি তোর এত বড় সাহস আজ দেখ তোর সাথে কি করি এ কথাটা বলেই আমার গলা চেপে ধরে। আমার দম বন্ধ হবার উপক্রম হঠাৎ আমার ঘুম ভেঙে যায় আর আমি যা দেখতে পাই 


আমার চতুর পাসে কলো ছায়া আমাকে ঘিরে ধরে আছে। আমার শরীর প্রতি দিনের মত অবশ হতে শুরু করে আমার স্তন এ হাতের ছোয়া ওনুভাব করতে পারি আমার কাছে মনে হচ্ছে আমি কেমন জানি দাড়িয়ে আছি। আমার শরীরের প্রতিটি অ/ঙ্গে খামছি ও কামড় অনুভাব করতে পারছি। আজ অন্য দিনের তুলনায় আমার /স্ত/ন গুলো অনেকটা জোর দিয়ে চাপ দিচ্ছে। আমার পুরো স্ত/ন মনে হচ্ছে কেও মুখে নিয়ে চি/বি/য়ে খাচ্ছে। আমার শরীরে কাপড় খুলে যাচ্ছে আমার পরনের কাপড় ধীরে ধীরে খুলে যাচ্ছে আমার পায়ের চিপায় কেও হাত দিয়ে খুব জোরে চাপ দিচ্ছে। মনে হচ্ছে আমার শরীরের হাড্ডি মাংস এক হয়ে যাচ্ছে। আজ অন্য দিনের তুলনায় য/ন্ত্র/না আনেক বেশি। এবার শুরু হলো ধ/র্ষ/ণে/র পালা। অনেক লোকের কোলা হল কানে ভেসে আসছে কিন্তু কাওকেই দেখতে পাচ্ছি না। এবার আমি ভেবে পাচ্ছি না কি করা উচিৎ আমার। কিন্তু কিছুইতো করতে পারছি না এত য/ন্ত্র/ণা সয্য করার থেকে ম/রে যাওয়া ও অনেক ভালো। স্ত/ন দুটি চাপে মনে হচ্ছে ফেটে যাবে এমন অবস্থা।আমি পুতুলের মত পড়ে আছি। আমার নিজের কোন কিছু করবার ক্ষমতা নাই। এ-ই ন/র/কি/য় য/ন্ত্র/ণা থেকে কিভাবে মুক্তি পাব!? আমাকে অনেক দ্রুততার সাথে ধ/র্ষ/ণ করা হয়েছে। আমি সয্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। আমি যখন জ্ঞা-ন ফিরে পাই তখন নিজেকে ন-গ্ন আবস্থাতে আবিষ্কার করি রুমের একটা কোণে উঠে দাড়াবার মত ক্ষমতা টুকু হারিয়ে ফলেছি। আমি কোন ভাবে হামাগুড়ি দিতে দিতে বিছনার কাছে যাই। তখনই আমার রুমের দরজায় কেউ নক করে................ 


তখনই আমার দরজা কেউ নক করে। আমি কোন ভাবে দরজা খুলতেই দেখতে পাই মাকে। আমি মাকে দেখেই একটা মা ডাক দিয়েই আমি গ্যান হারিয়ে ফেলি। আমার যখন গ্যান ফেরে তখন দেখি আমি সেই তা/ন্ত্রি/ক এর আস্থানায় পড়ে আছি। তা/ন্ত্রি/ক আমার চোখে মুখে পানি ছেটাচ্ছে আমার কাছে তা/ন্ত্রি/ক জিগ্যেস করে তোমার সাথে কি কি ঘটেছিল? আমায় সবটা খুলে বলো। আমি তা/ন/ন্ত্রিক/কে সমস্ত ঘটনা খুলে বলি আমার সমস্ত ঘটনা শোনার পর তা/ন্ত্রি/ক আমার মা কে বলে তোমার মেয়েকে আমার আস্তানায় সাত দিনের জন্য রেখে জেতে হবে। সাত দিনের ভিতর তোমার মেয়েকে কেউ দেখতে আসতে পারবে না।

তা/ন্ত্রি/ক আরো বলে আমার কাথা যদি মেনে নাও তবে ভালো। আর যদি মেনে না নাও তোমার মেয়ের মৃত্যু কেউ ঠেকাতে পারবে না। তা/ন্ত্রি/ক এর কথা সুনে আমার মা ভয় পেয়ে যাই। আমার মা অশ্রু ভেজা চোখে ভা/ঙ্গা ভা/ঙ্গা কন্ঠে বলে না তা/ন্ত্রি/ক বাবা আমি আপনার কাথা মেনে নিচ্ছি। আমার মেয়েকে আমি হারাতে পারবো না আপনার যা ভালো মনে হয় অপনি তাই করেন। কিন্তু আমার মেয়েকে আপনি এই অভিশাপ থেকে মুক্তি দেন।মা বলে আমার মেয়ের বুক ফাটা অ/র্ত/নাথ কেও না বুঝলে ও আমি বুঝতে পারছি। আমি চুপ চাপ বসে আছি আমার মুখে কোন কথা নাই। আমার মা নিরূপায় হয়ে আমাকে তা/ন্ত্রি/ক এর কাছে রেখে চালে যাই। তা/ন্ত্রি/ক আমায় বলে তুমি কি এই য/ন্ত্র/ণা থেকে মুক্তি পেতে চাও? আমি বল্লাম জি। তান্ত্রিক বলে তাহলে আমার কাথা মন দিয়ে শোন আমি জা জা বলবো তোমাকে তাই তাই করতে হবে কোন কিছুতেই না বলা যাবেনা। তোমাকে এর থেকে মুক্তি পেতে চাইলে তোমাকে অনেক বড় ত্যাগ শিকার করতে হবে তুমি পারনে? পারবো আমি এই নরকীয়

য/ন্ত্র/ণা থেকে মুক্তি পেতে আমার জা জা করা লাগে আমি করবো। আপনি আমাকে বাচান। তা/ন্ত্রি/ক বল্লো ঠিক আছে তাহলে তুমি ওই নদীর জলে গোছল করে আসো। আমি তা/ন্ত্রি/ক এর কথা মত নদী থেকে গোছল করে এসে ভেজা কাপড়ে তা/ন্ত্রি/ক এর সামনে এসে দাড়াই। তা/ন্ত্রি/ক আমার দিকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে। তার চোখ ভরা নেশা আমি দেখতে পেলাম। তা/ন্ত্রি/ক বললো এবার আমার সামনে তুমি তোমার কাপড় খুলে সোজা হয়ে বসো। আমি কিছু বলতে যাব তার আগেই তা/ন্ত্রি/ক আমাকে বলে কোন প্রশ্ন করা যাবেনা। আমি অসহায় এর মত তা/ন্ত্রি/ক এর দিকে তাকিয়ে থাকি। নিরুপায় হয়ে তা/ন্ত্রি/ক এর সামনে কাপড় খুলতে থাকি। হঠাৎ তান্ত্রিক আমা স্ত/নে


হাত রেখে বলে দেখি কোথায় কোথায় জ্বীনের কামড়ের দাগ আর খামছির দাগ? তখন নিজেকে কতটা অসহায় লাগে আপনারাই বলুন।? আস্তে আস্তে শুরু হলো

 তা/ন্ত্রি/ক এর তা/ন্ড/ব এবার তা/ন্ত্রি/ক আমাকে বিছানার সাথে ঝাপটে ধরে। আর বলে তুমি খুশি মনে মিলন করবা এর মাধ্যমে তোমার শরীর বন্ধ হবে আমাকে তুমি যত খুশি করতে পারবা তোমার শরীর ততো বেশি বন্ধ হবে। তখন আর তোমার সাথে জ্বীনেরা কিছু করতে পারবে না। তা/ন্ত্রি/ক এসব কথা বলে আর আমার সমস্ত গোপোন জায়গায় হাত দিতে থাকে। এক সময় আমার স/ঙ্গে তা/ন্ত্রি/ক সে/ক্সে ম/গ্ন হয়।এভাবে আমার স/ঙ্গে একটানা ত্রিশ মিনিট এর মতো সে/ক্স করে। নিজের জীবন তখন বড়োই মূল্যহিন মনে হতে লাগলো। তা/ন্ত্রি/ক আমাকে আবার বলে জাও নদীর ঘাটে গিয়ে গোসোল করো। আমি তা/ন্ত্রি/ক এর কথা মত গোসোল করে আসি। তা/ন্ত্রি/ক একটা গু/ন্ডি কেটে আমাকে ভেজা কাপড়ে বসিয়ে রাখে আর বলে তোমার কাপড় যতোক্ষণ না শুখাইবে ততক্ষণ গু/ন্ডি/র মধ্যে বসে থাকবে।আমি কতোসময় গু/ন্ডি/র মধ্যে বসে ছিলাম নিজেও জানিনা। আমি গু/ন্ডি/র মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ি।চোখ খুলে দেখতে পাই গু/ন্ডি/র চারপাশে মোমবাতির আলো।শুনশান এলাকা কাওকে চোখে পড়ছেনা। তা/ন্ত্রি/ক বাবাকেও দেখছিনা হঠাৎ মোমবাতির আলো একটি একটি করে নিভে জেতে থাকে।আচমকা এলোপাতাড়ি সেই জ্বীন গুলি আমাকে কিল ঘুশি মা/রতে থাকে কিন্তু আমি কাউকে দেখতে পাইনা। আমি অনেক আঘাত প্রাপ্ত হই তার পর আমি গ্যান হারিয়ে ফেলি।গ্যান ফিরলে আমি নিজেকে আবিষ্কার করি হসপিটালের বেডে। মা'য়ের কাছে জানতে পারি আমি নাকি অনেক রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিলাম তা/ন্ত্রি/ক এর বাসভবনে। সেখান থেকে আমাকে এনে হসপিটালে ভর্তি করা হয়। আমি নাকি দুটি দিন কোমায় ছিলাম। এ ভাবে মেয়েটি অনেক দিন চিকিৎসাধিন অবস্থায় থাকে। তার পর ওই হসপিটালের বেডে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। ইহকালের মায়া ত্যাগ করে পরকালে পাড়ি জমায়।মেয়েটির মা সারা জীবনের জন্য একা হয়ে যাই। খুবি হৃদয় বিতারক। মেয়েটির মা মেয়ের শোকে পাগল হয়ে যাই। 

           

সমাপ্ত।


এই গল্পটি সম্পুর্ন কাল্পনিক কারও জীবনের সাথে মিলে গেলে লেখক দায়ি নয়।


এমন আরও অনেক গল্প পড়ুন